সিসি ক্যামেরার ফুটেজ অনুযায়ী তৃণমূলের যুব শক্তির জেলা কো-অর্ডিনেটরের বাড়িতে ডাকাত দলের নেতৃত্বে কৃষ্ণনগর যুব তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি

আবারো তৃণমূলের গোষ্ঠী কোন্দল প্রকাশ্যে এলো, শুধু দলাদলি নয়! এক নেতৃত্ব অপর এক নেতৃত্বের স্ত্রীকে তার স্বামীর মৃত্যু হুমকি দিয়ে গেলেন! কোতোয়ালি থানার ঢিল ছোড়া দূরত্বে নাইট কারফিউ চলাকালীন রাত আটটা চল্লিশ নাগাদ বাংলার যুবশক্তি নদীয়া জেলার কো-অর্ডিনেটর কুনাল চৌধুরীর বাড়ির সামনে পাঁচটি মোটরসাইকেল রামদা আগ্নেয় অস্ত্র সহ এসে দাঁড়াতে দেখা যায়। এবং সংলগ্ন একটি হোমিওপ্যাথি দোকানে তালা ভাঙতে দেখা গেছে সিসি ক্যামেরার ফুটেজে! এবং ফুটেজ দেখে চক্ষু চড়কগাছ কুণালবাবুর! ওই ডাকাত দলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন খোদ কৃষ্ণনগর শহর তৃণমূল যুব কংগ্রেসের সভাপতি তন্ময় ঘোষ ওরফে দুষ্টু। সমস্ত প্রমাণাদি দিয়ে আজ কোতোয়ালি থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন কুণালবাবু। তিনি বলেন জেলা সভানেত্রী মহুয়া মৈত্র, এবং তার রাজনৈতিক অভিভাবক উজ্জ্বল বিশ্বাসকে বিষয়টি জানিয়েছেন। কি কারনে এতটা প্রতিহিংসার তীব্রতা তা তিনি বুঝতে পারছেন না।এই নিন্দনীয় ঘটনা দায় কৃষ্ণনগর শহর তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতির উপরেও কিছুটা বর্তায় বলেই মনে করেন কুণালবাবু কারণ হিসাবে তিনি বলেন তিনিই যুবসভাপতি হিসাবে তন্ময় ঘোষ কে মনোনীত করেন। তবে সমস্ত বিষয়টি বর্তমানে পুলিশের বিচারাধীন। তারা নিশ্চয়ই সঠিক তথ্য উদঘাটিত করবেন, এবং তিনি বহু পুরনো একজন একনিষ্ঠ তৃণমূল কর্মী হিসাবে দলের উপরও আস্থাশীল দোষীদের শাস্তির বিষয়ে। এখনো পর্যন্ত কোন দোষী গ্রেপ্তার হয়নি।