রাতের অন্ধকারে  কি শান্তা পৌছাবে এবার?

মলয় দে নদীয়া :- অদৃশ্য দানবের প্রকল্পে তছনছ হয়েছে পুরো সামাজিক ব্যবস্থা! ধর্মীয় উৎসব সবকিছু। সারাবছর দোকানদারি করা বাড়তি উপার্জনের আশায় এ ধরনের ধর্মীয় উৎসব গুলিতে পাড়ার চার মাথার মোড়ে ছাতা টাঙ্গিয়ে বুক বাঁধে কেক উপহার সামগ্রী বিক্রির জন্য! বেরোজগারেরাও কয়েকজন বন্ধু মিলে জীবনের প্রথম উপার্জনের স্বাদ পায়। এবছর সে প্রচেষ্টা বজায় রাখলেও , সবকিছু তছনছ করে দিয়েছে সেই অদৃশ্য স্বার্থপর দৈত্য। তার প্রকোপ থেকে মুক্ত হয়ে শান্তা কি আসবে শিশুদের ঘুমের মধ্যে উপহার নিয়ে! নাকি ঘুম থেকে উঠা শিশুদের বিষন্ন মুখ দেখতে হবে আমাদের! বিভিন্ন উপহার বিক্রির দোকানগুলিতে শান্তারুপী পরিবার প্রধান হয়তো পৌঁছাতে পারেননি দীর্ঘদিন লকডাউনে সংসারের ঘাটতি পূরণে ব্যাস্ত পরিবার প্রধান। তবে কেক যে প্রতি বাড়িতে আসছে, এ বিষয়ে কোন সন্দেহ নেই এমনটাই জানা গেলো হাট-বাজারে আলোচনা সূত্রে। তবে বেকারির রুগ্ন দশা ধরা পড়লো আমাদের ক্যামেরায়, শুধু করোনার প্রকোপে নয়, বাড়ির গৃহিণীরা কেক বানিয়ে রোজগেরে হওয়ার কারণে বিক্রি কমেছে অনেকটাই বলে মনে করেন বেকারির সাথে যুক্ত কর্মীরা।