মানবদেহে প্রোটিনের ঘাটতি মেটাতে পেয়ারা খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন ডাক্তারবাবুরা, আর ট্রেন এবং সড়কপথের গাড়ি বন্ধ হয়ে যাওয়ার কারণে ব্যাপক সমস্যার মধ্যে পড়েছে পেয়ারাচাষিরা. পূর্ব বর্ধমান জেলার পূর্বস্থলী এক নম্বর ব্লকের বকপুর,ভাতশালা,শ্রীরামপুর, জাহাননগর সহ একাধিক এলাকায় পেয়ারা চাষ হয়. পেয়ারা চাষ করে লাভের মুখ দেখেন স্থানীয় ওই এলাকার চাষিরা, গত বছরও লকডাউনের জন্য পেয়ারা চাষ মার খেয়েছিল, বাগানে ফেলে দিতে হয়েছিল পেয়ারা, এবার আংশিক লক ডাউন থেকে কড়াকড়ি লকডাউন হওয়ার পর ট্রেন থেকে সড়কপথের যানবাহন সমস্ত কিছুই বন্ধ, যার ফলে পাঠানো যাচ্ছে না পেয়ারা বাইরে, বাইরের পাইকাররাও ঢুকছেন না এই জায়গায়, যার ফলে কার্যত হতাশ এই এলাকার পেয়ারাচাষিরা. সরকার অবিলম্বে ট্রেনে একটি স্পেশাল বগির ব্যবস্থা করুক যাতে পেয়ারাটা অন্তত পাঠানো যায় ঠিক সময়ে চাইছেন ওই এলাকার পেয়ারাচাষিরা, লোকের কাছে ঋণ নিয়ে লীজ নিয়ে জমি করেছেন অনেক চাষি, এই ভাবে প্রতি বছর মার খেলে আত্মহত্যা ছাড়া উপায় থাকবে না এমনই মত অনেকেরই. এ বিষয়ে হামলা মহকুমার সহ কৃষি আধিকারিক পার্থ ঘোষ তিনি জানান চেহারায় কঠিন পরিমাণে খনিজ পদার্থ ও ভিটামিন সি রয়েছে যা বর্তমান সময়ে শরীরের প্রোটিনের চাহিদা মেটাবে পাশাপাশি ভিটামিনও জোগাবে, আর পেয়ারা চাষ করে চাষিরা ভালোই লাভের মুখ দেখেন, কিন্তু ট্রেন বন্ধ হয়ে যাওয়ার কারণে তাঁরা সমস্যার মধ্যে পড়েছেন.