ভ্যাকসিন প্রাপ্তিতে স্বস্তি মিলেছে অনেকেরই! কিন্তু যারা করো না হয় হোক বা অন্য কোনো অসুস্থতা দিবারাত্র পরিষেবা দিয়ে যাচ্ছে, সেই ঔষুধের দোকানদার হোক বা কর্মচাররা সিংহভাগ এখনো ব্রাত্য। বি সি ডি এ রাজ্য কমিটির কো-অর্ডিনেটর অমিতাভ বিশ্বাস জানান, এটা দূর্ভাগ্য অনেক আগেই আমাদের পাওয়া দরকার ছিলো, তবে রাজ্য স্বাস্থ্য দপ্তর হোক বা জেলা প্রশাসন , সকলের কাছে আবেদন জানিয়েছি আমরা। রাজ্যের খুব অল্প সংখ্যক জেলায় 1600 ঔষধের দোকান এবং কর্মচারীদের ভ্যাক্সিনেশন শুরু হয়েছে। নদীয়ার ক্ষেত্রে দু’একটি সাব ডিভিশনে কাগজপত্র জমা দেওয়ার কাজ চূড়ান্ত হয়েছে, কল্যাণী তেহট্টোর মতকিছু জায়গায় দেওয়াও শুরু হয়েছে। সেক্ষেত্রে দোকান পিছু একজন দোকান এবং 5 জন কর্মচারী । আশা করি সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে দ্রুত।
শান্তিপুর বি সি ডি এ র শান্তিপুর জন কমিটির সম্পাদক প্রবীর গাঙ্গুলী এবং সভাপতি সান্তনু প্রামানিক একযোগে জানান , নিয়মিত রোগীর পরিষেবা দেওয়া ছাড়াও এ কঠিন পরিস্থিতিতে সরকারের কে অর্থনৈতিক সহযোগিতা করেছে আমাদের সংগঠন। এ বাদেও সামাজিক দায়িত্ব পূরণে বিভিন্ন কর্মসূচি লেগেই আছে! অন্যান্য দোকানের মতন ইচ্ছা থাকলেই বন্ধ করতে পারি না আমরা, নিয়মিত 24 ঘন্টা পরিষেবা দিতে হয়। আর সেই কারণে, দোকানে ঔষধ নিতে আসা ক্রেতা বা তার পরিবার পড়না আক্রান্ত কিনা তাও আমাদের জানানেই, তাই করোনা আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা অন্যদের তুলনায় আমাদের অনেক বেশি! অথচ আমরা ভ্যাকসিন প্রাপ্তির ক্ষেত্রে এখনো রয়েছি ব্রাত্য!