শেষকৃত্যের জন্য ডোম বডি আনতে গিয়ে চক্ষু চড়কগাছ।ঘটনা ঘিরে চাঞ্চল্য হসপিটাল জুড়ে। হতবাক হতাশ পরিবার। ধানতলা থানার হিজলির বাসিন্দা সুব্রত কর্মকার 26 জ্বর বুক ব্যাথা নিয়ে রানাঘাট মহাকুমা হসপিটাল এ প্রথমে চিকিৎসা চলে এরপর শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে। রেফার করা হয় কল্যাণী NSS কোভিড হসপিটালে গত বুধবার 12 তারিখ ভর্তি হয়। চলতে থাকে কোভিড এর চিকিৎসা এরপর 14 তারিখ শুক্রবার হসপিটাল এর তরফ থেকে রোগীর বাড়িতে খবর দেওয়া হয় তাদের রোগীর মৃত্যু হয়েছে। বাবা দাদা পরিবার পরিজন ছুটে এসে হসপিটালে ছেলের শেষকৃত্যের জন্য অফিশিয়ালি পেপারস তৈরীর প্রক্রিয়া চলছিলো। পরিবারের হাতে হসপিটাল থেকে ডেট সার্টিফিকেট তুলে দেওয়া হয়। এরপরে ডোম কোভিড স্বাস্থ্যবিধি মেনে মৃতদেহ দাহ জন্য আনতে গিয়ে চক্ষু চড়কগাছ। দিব্যি সুস্থ কোভিড আক্রান্ত রোগী সুব্রত কর্মকার তখন বেডে বসে। এমনই অভিযোগ। হসপিটালের বিরুদ্ধে আরো অনেক অভিযোগ তোলে রোগীর পরিজনরা। সকাল থেকে রাত গড়িয়ে যায় হয়রানির শেষ নেই। সার্টিফিকেটে শুধু ছেলেকেই মৃত বলে খামিনি হসপিটাল কর্তৃপক্ষ বাবাকেও দেখানো হয়েছে মৃত্যু। এমন ঘটনায় হতবাক হতাশ পরিবার। আতঙ্কে বাধ্য হয়ে চিকিৎসাধীন ছেলেকে হসপিটালের রাখলো না হসপিটাল থেকে বাড়ি নিয়ে যায়। চোখেমুখে সেই আতঙ্কের ছবি।