প্রায় ১৪ ঘণ্টা বাদে নদীয়ার শান্তিপুর শহরের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের রেশন ডিলার বিশ্বজিৎ কুন্ডুর শান্তিপুর বড়বাজারের গোডাউন থেকে রাত বারোটা নাগাদ সমস্ত জিজ্ঞাসাবাদ করে বেরিয়ে গেলো সকাল ১০ টায় আশা চারটি চার চাকা গাড়িতে আসা ইডি প্রতিনিধি দল। প্রসঙ্গত বিশ্বজিৎ বাবু একটি সমিতির সম্পাদক আর সেই সমিতি রেশন ডিস্ট্রিবিউটারশীপের কাজ করত শান্তিপুরে। তার বিরুদ্ধে প্রয়োজনের তুলনায় কম আটা কেনা এবং তা বেশি দামে ডিলারদের বিক্রি করার অভিযোগ ছিলো। আজ প্রথমে তার দুটি গোডাউন এবং বাড়িতে ইডি প্রতিনিধি দল গেলেও বিশ্বজিৎ বাবুর হদিস মেলেনি। যদিও সকাল ১০ টা থেকে বেলা সাড়ে চারটা পর্যন্ত প্রতীক্ষায় থাকার পর বিশেষ বাবু নিজেই সাইকেল চেপে বড় বাজারের গোডাউনে এসে তালা খোলেন এবং সমস্ত হিসাব দেখান ইডি প্রতিনিধিদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন এরপর রাত বারোটা নাগাদ ওই প্রতিনিধি দল কিছু নথিপত্র সিজার লিস্ট করে নিয়ে যান বলেই জানা গেছে সূত্রের খবর অনুযায়ী। যদিও এ বিষয়ে বিশ্বজিৎ বাবু মুখ খোলেননি। তবে সমস্ত রকম তদন্তে তিনি সহযোগিতা করেছেন আগামীতেও করবেন বলেই জানিয়েছেন। অন্যদিকে তিনি যে ব্যবসায়ী সংস্থার সম্পাদক তার সাব এজেন্ট হিসাবে কাজ করা গ্রামাঞ্চল হরিপুরে ডিলার রাজেন্দ্র প্রামানিকের কাজ থেকে বিভিন্ন নথিপত্র এবং একটি মোবাইল সিজার লিস্ট করে নিয়ে আসে ইডি প্রতিনিধিদল তবে সেটা সন্ধ্যে আটটা নাগাদ।