শোভা থাকলেও যাত্রা নেই! সন্ধ্যা থেকে রাত্রি দশটা পর্যন্ত ঠিকঠাক থাকলেও এরপর গতিহীন শোভাযাত্রা, অধৈর্য হয়ে শুনশান হল এলাকা, সারারাত ধরে চলল নিরঞ্জন এমনকি বেলা দুপুরেও

শোভা থাকলেও যাত্রা নেই! সন্ধ্যা থেকে রাত্রি দশটা পর্যন্ত ঠিকঠাক থাকলেও এরপর গতিহীন শোভাযাত্রা, অধৈর্য হয়ে শুনশান হল এলাকা, সারারাত ধরে চলল নিরঞ্জন এমনকি বেলা দুপুরেও

মলয় দে নদীয়া:- বেশ কয়েক বছর যাবৎ শান্তিপুর সুত্রাগড় অঞ্চলে জগদ্ধাত্রী শোভাযাত্রায় শোভা থাকলেও যাত্রা নেই! সারা বছরের পরিকল্পনায় বহু অর্থ খরচ করে বিভিন্ন বারোয়ারি আলোকসজ্জা বিভিন্ন বিষয়ে মডেল অভিনব বাজনা এবং নানান বিষয়ে জীবন্ত মডেল কিংবা নিত্যনতুন বিষয়ের উপস্থাপন সবটাই বৃথা হয়ে দাঁড়াচ্ছে গতিহীন শোভাযাত্রার জন্য। এজন্য প্রশাসন এবং পুজো উদ্যোক্তা পারস্পরিক দোষারোপের মাঝে উঠে আসলো রাস্তার ভৌগোলিক অবস্থান নিয়ে তবে প্রশাসনিক মিটিং যতই হোক তা আন্তরিক নয় বলেন জানালেন অনেকে। অন্যদিকে পূজার সংখ্যা বৃদ্ধি হয়েছে যথেষ্ট অথচ রুট রয়েছে একই তাই নতুন শোভাযাত্রার সুদীর্ঘ বিকল্প পথ নিয়েও চিন্তাভাবনার সময় এসেছে। তবে বিষয়টি নিয়ে তিক্ত সকলেই। তাহলে কি হারাতে বসবে ঐতিহ্য! দীর্ঘদিন শোভাযাত্রার সাথে যুক্ত প্রবীণরা জানাচ্ছেন বিভিন্ন পুজো উদ্যোক্তারা নিজেদেরই সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত আর তাতেই সহযোগিতা করবে প্রশাসন সে জায়গায় প্রশাসনের তত্ত্বাবধান থাকলে একে অন্যের দোষারোপের প্রশ্ন উঠে আসবে। অন্যদিকে পুরসভার পক্ষ থেকেও বিসর্জন ঘাটের সংখ্যাবৃদ্ধি এবং শোভা যাত্রার পথ নিয়েও চিন্তাভাবনা করা উচিত বলে মনে করছেন অনেকে।
আর আজকের এই আলোচনা একান্তই তাদের ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা এবং সমাধানের প্রচেষ্টা মাত্র।