মহম্মদ নাজিম আক্তার, চাঁচল: বাবা শিক্ষক ও পরিবারের অনেকেই শিক্ষকতা পেশার সাথে জড়িত রয়েছেন।তবে জেলাপরিষদ সদস্য রাজনীতির সাথে অঙ্গাঅঙ্গিভাবে জড়িত ও সক্রিয়।সোমবার মালদা জেলা তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক তথা জেলা পরিষদের সদস্য সামিউল ইসলাম চাঁচল বি-এড কলেজে ভর্তি হতেই রাজনৈতিক মহলে কৌতূহল শুরু হয়েছে।ডিগ্রী অর্জন করে পরিবর্তীতে রাজনীতি ছেড়ে শিক্ষকতা জীবিকানির্বাহে কি প্রবেশ করবেন তিনি? এনিয়ে চাঁচলজুড়ে শুরু হয়েছে ঘোর জল্পনা।
যদিও তিনি জানান,বিএড কলেজে ভর্তি হলেও জনগণের স্বার্থে রাজনৈতিক জীবনে থাকবেন।মানুষের হয়ে কাজ করেই যাবেন।ওনার এই ভর্তির প্রসঙ্গে ,তার স্কুল জীবনের শিক্ষক বলেন সামিউল আগাগোড়া থেকেই একজন মেধাবি ছাত্র হিসেবে পরিচিত ছিল।ছাত্রজীবনেও রাজনীতির সাথে যুক্ত হয়ে মানুষের সেবা করে আসছেন।সামিউল ইসলাম মেধাবি ছাত্র হওয়াই শিক্ষকতাকেই ভালোবেসে এগিয়ে যেতে যায় বলেই হয়তো বিএড-এ ভর্তি হওয়া।জীবনে সে বড়ো হয়ে উঠুক আশির্বাদ দেন শিক্ষক রফিকুল ইসলাম।
একুশের বিধানসভা নির্বাচনকে পাখির চোখ করে সব রাজনৈতিক দলের প্রচার চলছে তুঙ্গে।কিন্তু এর মধ্যে মালদা জেলা তৃণমুলের সাধারণ সম্পাদক বিএড- এ ভর্তি হতেই রাজনৈতিক মহলে শুরু হয়েছে কৌতূহল।এবার তাহলে শিক্ষকতার আঙ্গিনায় রাজনৈতিক বিস্তার করতে চলেছেন সামিউল !