নতুন রঙের ফুলকপি বাজারে আসছে অনেকদিন হল, তার মধ্যে রয়েছে হলুদ, সবুজ, গোলাপী, নানাধরনের ফুলকপি। তবে এগুলোর মধ্যেও মানুষের ঝোঁক রয়েছে কিনে খাবার ব্যাপারে। তার কারন হল প্রতি বছরই সাদা ফুলকপিতে বাজার ছেয়ে যায়, এবারও তার ব্যতক্রম হয়নি। ফুলকপি একেই ফুলকপি বার্ষিক ফসল, তাছাড়াও যথেষ্ট পুষ্টিকর ফুলকপি। ফুলকপিতে রয়েছে ভিটামিন বি, সি, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন ও জিংক। একটি মাঝারি আকারের ফুলকপিতে শক্তি রয়েছে 25 কিলো ক্যালরি। কার্বোহাড্রেট 4.97 গ্রাম, প্রোটিন 1.92 গ্রাম, ফ্যাট 0.28গ্রাম, ফোরেল 0.57 মাইক্রো গ্রাম, নিয়াসিন 0.50 মাইক্রো গ্রাম, থায়ামিন 0.05 মাইক্রো গ্রাম, প্যান্থাসিক অ্যাসিড 0.667 মাইক্রো গ্রাম। ফুলকপির পাতার ওপরের অংশ ক্যান্সার নিরসনের কাজে লেগে থাকে। এছাড়াও ফুলকপিতে আয়রনের পরিমাণ আলু, ঝিঙ্গা, চিচিংগা, মিষ্টি কুমড়ার থেকেও বেশি। আর ফুলকপির উৎসস্থল একমাত্র উত্তর পূর্ব ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চল বলেই জানা যায়। আর শুক্রবার জলপাইগুড়ির স্টেশনবাজারে দৌমুনি থেকে কয়েক কেজি হলুদ রঙের ফুলকপি এনেছিলেন এক ব্যবসায়ী, ক্রেতারা মুহূর্তে ওই ফুলকপি কিনে নেন, 30 টাকা কেজি দরে বিক্রি করেন ওই ফুলকপি