রাজ্য রাজনীতির অন্যতম প্রাণকেন্দ্র হয়ে দাঁড়িয়েছে নদীয়া! প্রধানমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সহ বিভিন্ন কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর এখন নিত্য আনাগোনা। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী, বিভিন্ন সেলিব্রেটিকেও প্রায়শই দেখা যাচ্ছে বিভিন্ন প্রার্থীর পাশে। গতকাল শান্তিপুর শহরের শান্তিপুর কলোনি এলাকায় স্পোটিং ক্লাবের মাঠে শান্তিপুরের তৃণমূল প্রার্থীদের ভোট প্রচারে সান্ধ্যকালীন এক সভায় দেখা গেলো অতীতের বিশিষ্ট সাংবাদিক, প্রাক্তন সাংসদ বর্তমান সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেসের মুখপাত্র কুণাল ঘোষকে। শীতলকুচি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, মুখ্যমন্ত্রী 5 জন মৃত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানালেও বিজেপির প্রচার করছে চারজন নিয়ে তৃণমূলের মাথাব্যথা!
শান্তিপুরে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, কলকাতা থেকে শান্তিপুর আসার পথে তিনি লক্ষ্য করেছেন বেশ কিছু ম্যাটাডোর ভর্তি বিজেপি কর্মী সমর্থক ফিরছেন কলকাতার দিকে, তা থেকে স্পষ্ট বাইরে থেকে ভাড়া করা লোক দিয়ে রোড শো করানো হয়েছে।
সরকারি বিভিন্ন জনমুখি প্রকল্প, মুখ্যমন্ত্রীর ভূমিকা , কৃষি বিল, কয়লা, রেল, বিমান নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের উদাসীনতা , লকডাউনে পরিযায়ী শ্রমিকদের চিনতে না পারা এ ধরনের নানা আলোচনায় সুদীর্ঘ প্রায় এক ঘন্টা বক্তব্য রাখেন তিনি।
সাংবাদিকতা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, দীর্ঘদিন এ পাশে থাকার কারণে, কারা কি কারণে কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষে দিনের পর দিন মিথ্যা তথ্য পরিবেশন করেছেন হয়েছে তা আমার জানা। তবে আগামী দোসরা মে র পর তাদের থেকে মুখ ঘোরাবেন সাধারণ মানুষ।