নবম দুয়ারে সরকার কর্মসূচিতে মুখ্যমন্ত্রীর ঘোষিত ভবিষ্যৎ ক্রেডিট কার্ডে বেকার যুবক যুবতীরা নিজেদের স্বাবলম্বী করতে করছেন নাম নথিভুক্ত, বেকারদের পাশে দাঁড়িয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী আপ্লুত আবেদনকারীরা

নবম দুয়ারে সরকার কর্মসূচিতে মুখ্যমন্ত্রীর ঘোষিত ভবিষ্যৎ ক্রেডিট কার্ডে বেকার যুবক যুবতীরা নিজেদের স্বাবলম্বী করতে করছেন নাম নথিভুক্ত, বেকারদের পাশে দাঁড়িয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী আপ্লুত আবেদনকারীরা

মলয় দে নদিয়া:-
২০২৩ সালে মুখ্যমন্ত্রী ঘোষণা করেছিলেন ভবিষ্যৎ ক্রেডিট কার্ডের। এবার নবম দুয়ারে সরকার এবং পাড়ায় সমাধান কর্মসূচিতে নদিয়ার শান্তিপুরে চাহিদা বেড়েছে ভবিষ্যৎ ক্রেডিট কার্ডের। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একাধিক জনমুখী প্রকল্প চালু করেন রাজ্যে। তার মধ্যে বেকার যুবক-যুবতীদের জন্য ২০২৩ সালে ঘোষণা করেছিলেন ভবিষ্যৎ ক্রেডিট কার্ডের। এবার সেই ভবিষ্যৎ ক্রেডিট কার্ডের পোর্টালের নাম তুলতে শান্তিপুরে বেকার যুবক-যুবতীদের চাহিদা বেড়েছে বলে জানান দুয়ারে সরকারে কর্তব্যরত পৌর আধিকারিক। ভবিষ্যৎ ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে সরকারকে পাশে পাবে রাজ্যের যুবক-যুবতীরা। আগেই উচ্চশিক্ষার জন্য ঋণ দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছিল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার। আর, পড়াশোনার পরে রাজ্যের যুবক-যুবতীরা যাতে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হতে পারেন সেজন্য ‘ভবিষ্যৎ ক্রেডিট কার্ড’ চালু করছে রাজ্য সরকার। এই কার্ডের মাধ্যমে পাঁচ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ নিয়ে নিজের ব্যবসা চালু করতে পারবেন যুবক-যুবতীরা।এই প্রকল্পের জন্য ৩৫০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে বলে সূত্রের খবর। তবে আবেদনকারীরা জানাচ্ছেন পোটালে নাম তুলতে এসছেন ঠিকই তবে ব্যাংকিং কিছু সমস্যা অর্থাৎ আইটি ফাইল চাইছে ব্যাংক সেগুলি যদি সরকার একটু আলোকপাত করে সেক্ষেত্রে তাদের খুব সুবিধা হয়। অপরদিকে পৌর আধিকারিক জানান ব্যাংক যেভাবে ইনকাম ট্যাক্স ফাইল চাইছে তাতে করে অনেক সমস্যায় জর্জরিত হচ্ছে উপভোক্তারা। এবং রাজ্য সরকার যেভাবে টাকা দিচ্ছে সেক্ষেত্রে যেখান থেকে ব্যবসা করার আবেদন করা হচ্ছে সেই ব্যক্তিকে দেওয়া হচ্ছে লোনের টাকা এতে করে আরও অসুবিধায় পড়তে হচ্ছে গ্রাহকদের। এই ত্রুটি বিচ্যুতি গুলি যদি সরকার একটু ভাবনা চিন্তা করে তাহলে বেকার যুবক যুবতীরা তাদের কর্মসংস্থান আরও ভালোভাবে করতে পারবে। যদিও শান্তিপুর পৌরসভার চেয়ারম্যান সুব্রত ঘোষ জানান রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী যেভাবে বেকার যুবক-যুবতীদের জন্য এই প্রকল্প করেছে সেখানে অনেকটাই উপকৃত হবে বেকাররা। এবার নবম দুয়ারে সরকার কর্মসূচিতে সেই ক্যাম্পে সাধারণ মানুষও আসছে এবং নিজেদের স্বাবলম্বী করতে করছেন আবেদনপত্র পূরণ।

বাইট

সুব্রত ঘোষ, চেয়ারম্যান শান্তিপুর। পৌরসভা।

শক্তি বিশ্বাস, পৌর আধিকারিক।

গোপাল ঘোষ, আবেদনকারী।