পাড়ার সর্বশেষ জীবিত একটুকরো মাঠে শীতের সন্ধ্যায় ভিড় “ব্যাডমিন্টনে”
মলয় দে নদীয়া:-শীত এলেই কিশোর তরুণদের মধ্যে উৎসাহ দেখা যায়, প্রোমোটারের থাবা থেকে বেঁচে যাওয়া পাড়ার সর্বশেষ এক টুকরো ফাঁকা জায়গায় লাইট লাগিয়ে নেট খাটিয়ে কঠিন শীতেও তরল ঘাম ঝরাতে।
যতদূর জানা যায় 2000 বছর আগে যিশুখ্রিস্টের জন্মের সময় প্রাচীন গ্রিসে শাটলকক ব্যবহার করে এই খেলার সূত্রপাত ঘটে। পরবর্তীতে জাপানে এ ধরনের খেলার নাম হানেটসুকি । তারও পরবর্তীতে ব্রিটেন ভারত চীন থাইল্যান্ডে বিস্তার লাভ করে। 1899 সালে ব্রিটেনে প্রথম টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত হয়।
দুজন বা সর্বাধিক চারজন অংশগ্রহণকারী এই খেলায় ঘণ্টায় প্রায় 480 ক্যালোরি শক্তি ক্ষরিত হয় আমাদের শরীর থেকে, তাই শরীরের সকল পেশি, হৃদপিন্ডর কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি পায়, বাড়ে হাড়ের ঘনত্ব! ডায়াবেটিস এবং উচ্চ পর্যায়ের রক্তচাপের ঝুঁকি কমায়। মেদ ঝড়িয়ে স্থূলকায় থেকে রক্ষা পাওয়ার মহৌষধি রয়েছে এই খেলায়।